আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। অনুগ্রহ করে গল্প সম্বন্ধে আপনার মতামত অবশ্যই প্রকাশ করবেন। আপনাদের মতামত আমাদের এই ছোট প্রয়াসকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রেরণা যোগায়। শীঘ্রই আরও নিত্য নতুন গল্প আপডেট আসছে, সঙ্গে থাকুন। গল্পের ডায়েরি'তে প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখক/লেখিকা'র নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত গল্পের ডায়েরি’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখক/লেখিকা'র কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় গল্পের ডায়েরি কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। গল্পের ডায়েরি'তে প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ করলে তা কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

নীরব সাক্ষী (পর্ব ২৩)


__________ '' আ,,আম্মু আমি সত্যি কিছু জানি না আপু কোথায় আছে..?"" (মৃন্ময়)

"" বুঝেছি ভালো কথায় কাজ হবে না দারা দেখাচ্ছি মজা...""

কথাটা বলে রুম থেকে বেরিয়ে গেল আলিয়া বেগম কিছুক্ষন পর খুন্তি নিয়ে আসে...

"" মৃন্ময় এখনো সময় আছে সত্যি টা বল তাহলে আমি তোকে ছেড়ে দিবো ""(আলিয়া বেগম)

"" আ,,আম্মু বি,,বিশ্বাস করো আপু কোথায় আছে তা আমি জানি না "" ভয়ে ভয়ে বললো মৃন্ময় ..আলিয়া বেগম মৃন্ময়ের কথা বিশ্বাস করলো না শুরু করে দিলো তার তান্ডব ৷ এলোমেলো ভাবে পিটিয়ে যাচ্ছে মৃন্ময় কে ৷ খুন্তির কোনা লেগে মৃন্ময়ের হাত পিঠ কেটে যায় ৷ তবুও আলিয়া বেগম তার মার থামায় না৷ যখন দেখলো এতেও কাজ হচ্ছে না ৷ তখন আলিয়া বেগম মৃন্ময়ের প্যান্টের বেল খুলে এনে আবার ওটা দিয়ে পিটাতে লাগলো ৷ মৃন্ময় যে খুব ছোট তা ঠিক নয় কলেজে উঠেছে৷ নিজের ভালো মন্দ ভাবা অনেক দিন আগে থেকে বুজতে পারে ৷ কারন যেখানে নিজের জন্মদাত্রী মা-ই সৎমায়ের মতো আচরন করে তখন বাচ্চারা ছোট থাকতে সব বুজতে শিখে যায়৷ এতো বছর মুন ছিলো বিধায় ওর কাজ গুলো ও করে দিতো মার থেকে আড়াল ও মুন করে দিতো কিন্তু শেষ একটা বছর সব কিছু এলোমেলো করে দেয় তার মা আলিয়া বেগম ৷ মুনের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর থেকে ওর উপর অর্তাচার করতো আলিয়া বেগম কিন্তু আজ সব পরিসীমা অতিক্রম করে গেছে ৷ মৃন্ময় আর সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে ৷ মৃন্ময় কে জ্ঞান হারাতে দেখে আলিয়া বেগম মটেও বিচলিত হন নি বরং বেল টা ছুড়ে ফেলে দিয়ে নিজের রুমে চলে যান৷ মৃন্ময় জ্ঞান হারিয়ে ওভাবে ফ্লোরে পরে থাকে৷

মৃন্ময় যে মুনের খবর জানে না এটা বেশ বুজতে পারছে আলিয়া বেগম ৷ কিন্তু আবিদের বাবা আফজাল সাহেব এটা শুনতে নারাজ ৷ কারন তার বিশ্বাস মৃন্ময় কিছু না কিছু জানে ৷ আলিয়া বেগম ফোনে আফজাল সাহেব কে কিছুতেই বুঝাতে সক্ষম হলেন না বরং পরিস্তিতি আরো হাতের বাইরে চলে গেছে ৷ আফজাল সাহেব আলিয়া বেগমের দোকান লোক দিয়ে তুলে দেওয়ার হুমকি দিতে লাগলেন ৷ এতে আলিয়া বেগম বেশ ভয় পেয়ে গেলেন ৷ আলিয়া বেগম দিশা খুজে না পেয়ে মুনের বাবা কে কল করে সব জানায় তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেয় তিনি কোন প্রকার তাকে সাহায্য করতে পারবে না ৷ যদি সম্ভব হয় মৃন্ময় কে যেন তার কাছে পাঠিয়ে দেয় ৷ আর মুনের ইচ্ছে হলে সে নিজে তার সাথে যোগাযোগ করবে ৷ কারন ইতেমধ্যে মুন তার বাবা কে কল করে সব টা জানিয়েছে ৷ কিন্তু এই বেপার গুলো তিনি চেপে গেলেন ৷ কিন্তু আলিয়া বেগম মৃন্ময় কে পাঠাত নারাজ তাই এক ধফা ঝগড়া করে কল কেটে দেয় আলিয়া বেগম৷ 

পরেরদিন  __________________

"" মে আই কামিং ম্যাম""(রিদ)

"" ইয়েস কাম""(মুন)

রিদ ভিতরে ঢুকে অবাক হয়ে যায় কারন বসের চেয়ারে বসে আছে মুন...

"" হ্যালো মিস্টার রিদ এভাবে তাকিয়ে না থেকে ফাইল গুলো নিয়ে যান আর আদঘন্টার মধ্যে সলভ করে নিয়ে আসবেন...""(মুন)

রিদ মুনকে একা দেখে কিছুটা ইমোশনাল হয়ে পরে ৷ রিদ মুনের দিকে তাকিয়ে কিছু বলতে যাবে তার আগে মুন বলে ওঠে "" নো মোর ওয়ার্ড মিস্টার রিদ , আপনাকে যে কাজ গুলো দেওয়া হয়েছে সে কাজ গুলো করে আনুন না হলে এর জন্য অন্য শাস্তি আপনাকে পেতে হবে.."" 

"" মুন তু,, বাকি টা বলার আগে মুন বলে উঠলো "" মিস্টার রিদ ভূলে যাবেন না আপনি একজন সামান্য অফিস স্টাফ আর আমি এখন আপনার বস ৷ নেক্সট টাইম আমার নাম ধরে ডাকার সাহস করলে আপনার হয়তো চাকড়ি টাই থাকবে না "" 

"" স্যরি ম্যাম""

"" গেট লষ্ট ""

রিদ কোন কথা না বলে চুপ চাপ বেরিয়ে গেল ফাইল নিয়ে ... রিদ কেবিন থেকে বের হতে পিয়ন এসে জানায় নতুন একাউন্টিং স্যার তাকে ডেকে পাঠিয়েছে৷ রিদ বুজতে পারলো নতুন একাউন্টিং স্যার মানে মুনের হাসবেন্ড .... রিদ মুনের দেওয়া ফাইল গুলো নিয়ে আবিদের কেবিনের সামনে গিয়ে নক করে...

"" কামিং ..""( আবিদ)

রিদ ভিতরে ঢুকতে আবিদ অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে কয়েকটা ফাইল নিয়ে ছুড়ে মারে রিদের মুখের উপর..... 

রিদের রাগে চোয়াল শক্ত করে দারিয়ে আছে ৷ রাগ টা দমিয়ে রাখছে  রিদ কারন আবিদ তার সিনিয়র স্যার ৷ আবিদ কে যদি কিছু বলে তাহলে চাকড়ি নিয়ে টানা টানি হতে পারে ৷ 

"" এই সব কি মিস্টার রিদ? হিসেবে এতো গোলমিল কেন? ""(আবিদ)

"" স্যরি স্যার আমি ফাইল গুলো আবার চেক করে দিচ্ছি আপনাকে...""  নরম কন্ঠে বললো রিদ....

"" ফাইল গুলো এখুনি চেক করে দিবেন মিস্টার রিদ ""

"" ওকে স্যার....""

রিদ ফাইল গুলো তুলে নিয়ে যেতে নিলে আবিদ পিছুন থেকে ডাকে..

"" মিস্টার রিদ আমার জন্য এক কাঁপ কফি পাঠিয়ে দিবেন৷""

রিদ দাঁতে দাঁত চেপে বললো"" ওকে স্যার"" 

রিদ তার ডেক্সে ফাইল গুলো রেখে রাগে ফুসতে লাগলো .. অফিসে বাকি স্টাফরা কানাঘুষা অলরেডি শুরু করে দিয়েছে ৷ কেউ কেউ রিদের আড়ালে রিদের উপর হাঁসছে ৷ 

রিদ মুন আর আবিদের দেওয়া ফাইল গুলো চেক করতে লাগলো... এর মাঝে পিয়ন এসে রিদ কে জানায় আবিদ তাকে ডেকেছে ৷ তখনি রিদের মনে পরলো আবিদ কে কফি দেওয়ার কথা ,, রিদ দ্রুত উঠে কফি বানিয়ে নিয়ে যায় আবিদের জন্য...

"" মে আই কামিং স্যার ""

"" ইয়েস...""

রিদ ভিতরে ঢুকে কফিটা টেবিলে রাখে ৷ আবিদ তিক্ষ্ম দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়ে আছে রিদের দিকে , রিদ কে যতোবার দেখে আবিদের রাগ যেন ততো রাগ বেরে যায় ৷ আবিদ তার রাগটা কন্ট্রোল করে কফিটা মুখে দিয়ে চোখ মুখ কুচকে রিদের দিকে তাকিয়ে ছুড়ে মারে ফ্লোরে ...

"" এই কি কফি নাকি সরবত মিস্টার রিদ ,, যান আর এক কাঁপ কফি বানিয়ে নিয়ে আসুন ৷""

রিদ দাঁতে দাঁত চেপে বেরিয়ে যেতে নিলে আবিদ পিছুন থেকে বলে ওঠে... "" ফ্লোর কে ক্লিন করবে মিস্টার রিদ? ""

"" আমি এক্ষুনি ক্লিন করে দিচ্ছি স্যার"" 

রিদ চুপচাপ ফ্লোর ক্লিন করে ৷ আবার আবিদের জন্য কফি বানিয়ে আনে ৷ 

আবিদ কে কফি দিয়ে কেবিন থেকে বের হতে আবিদের ঠোটের কোনে বাকা হাসি ফুটে উঠলো ৷ 

রিদ নিজের ডেক্সে এসে বসতে মুন রিদ কে কল করে কেবিনে আসতে বলে , রিদ বুজতে পারলো আবিদের মতো হয়তো মুন ও এমন কিছু করবে দীর্ঘশ্বাস ফেলে মুনের কেবিনের দিকে  হাটা দিলো রিদ.......
.
.
.
____________ রায়হান আহাম্মেদ ভোর বেলায় বেরিয়ে যায় ৷ এদিকে রিয়ানা বেগমের গতকাল থেকে দু-চোখে ঘুম নেই ৷ রক্ত বর্ন হয়ে দুচোখ ৷ প্রিয়ন্তি বেলায় বারোটায় ঘুম থেকে উঠে পাউরুটি আর ডিম সিদ্ধ খেয়ে নিয়ে রেডি হয়ে নেয় বিয়ের শপিং করার জন্য ... হঠাৎ করে প্রিয়ন্তির ফোনটা বেজে ওঠে ,প্রিয়ন্তি ফোনের স্কিনে ভেষে উঠা নাম টা দেখে চোখ মুখের রং পাল্টে যায় প্রিয়ন্তির , ভয়ে ভয়ে কল টা রিসিব করে ...

"" হ্যা ,, হ্যালো ম্যাম..""(প্রিয়ন্তি)

"" বিয়ের ডেট কবে ফিক্সড হয়েছে প্রিয়ন্তি ?"" 

"" নেক্সট উইক ম্যাম...""

"" ছেলেটাকে বলেছিস তোর আগে দুবার এবোশর্ন হয়েছিল?""

ফোনের ওপাশ থেকে কথা টা শুনে ভয়ে আঁতকে ওঠে ....

"" ম্যাম প্লিজ এমন টা করবেন না ৷ বলুন আমাকে কি করতে হবে? আপনি যা বলবেন আমি তাই করবো..""(প্রিয়ন্তি)

"" হা হা হা তাহলে শোন তোকে ঠিক কি কি করতে হবে.................."""

"" ওকে ম্যাম আপনি যা বলবেন আমি তাই করবো..""

"" গুড রাখছি এখন পরে আবার ফোন করবো ""

কল ডিসকানেক্ট হতে প্রিয়ন্তি যেন হাফ ছেড়ে বাচঁলো ৷ কারন যতোবার এই নাম্বার থেকে কল এসেছে ঠিক ততোবার তার রাতের ঘুম হারাম হয়েছে চিন্তায়......

হঠাৎ কলিং বেলের আওয়াজে প্রিয়ন্তি আর রিয়ানা বেগম দুজনের ভাবনার পরিসমাপ্তি ঘটে দুজনে রুম থেকে বের হয় দরজা খুলে দেওয়ার জন্য কিন্তু প্রিয়ন্তি রিয়ানা বেগম কে দেখে দরজার কাছে দারিয়ে পরে ৷ রিয়ানা বেগম ধির পায়ে দরজার কাছে গিয়ে দরজা খুলে দিয়ে সামনে তাকিয়ে মানুষ গুলো কে দেখে রিয়ানা বেগম পরে যেতে নিলে প্রিয়ন্তি ছুটে এসে রিয়ানা বেগম কে ধরে ফেলে......

"" খালা মনি তুমি ঠিক আছো ? ""

"" হুম আমি ঠিক আছি..."" সামনে দারিয়ে থাকা মানুষ টির দিকে তাকিয়ে বললো রিয়ানা বেগম ..

"" বুবু তুমি ঠিক আছো তো..??"" রিমা ..

"" তুই রিদের বাপের সাথে কেন রিমা?"" রাগি গলায় জ্বিগাসা করবো রিয়ানা তার মামাতো বোন কে.....

"" বউ তার স্বামীর সাথে থাকবে এটাই তো স্বাভাবিক তাই না রিয়ানা?"" হাসি মুখে বললো রায়হান আহাম্মেদ  ...

রিদের বাবার কথা শুনে আতঁকে ওঠে রিয়ানা বেগম কাপা কাপা গলায় বলে ওঠে ...."" ম,, মা মানে কি বলতাছো রিদের বাপ?""

"" যেটা শুনেছো ওইটাই, আমি তোমার মামতো বোন রিমা কে বিয়ে করেছি আজ-ই"""

রিয়ানা বেগম আর কিছু শুনলো বলে মনে হলো না তার আগে জ্ঞান হারিয়ে পরে গেল রিয়ানা বেগম... রায়হান আহাম্মেদ প্রিয়ন্তি মিলে রিয়ানা কে নিয়ে রুমে গিয়ে শুয়ে দিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে আসে ৷ প্রিয়ন্তি রিয়ানা বেগমের পাশে বসে রিয়ানা বেগমের জ্ঞান ফিরানোর চেষ্টা করে... অন্যদিকে....

"" রায়হান ভাই আমরা যা করছি এটা ঠিক হচ্ছে বুবু তো আমাকে আপনার বউ মনে করে শুনে অজ্ঞান হয়ে গেছে ৷ ""

"" রিমা আমি যা করছি ঠিকি করছি রিয়ানা যা যা পাপ করেছে তার শাস্তি তো পেতে-ই হবে ৷ আর আমাদের স্বামী স্ত্রী হওয়ার নাটক ও চালিয়ে যেতে হবে৷""

"" কিন্তু রাইহান ভাই রিদ বাবা যদি জানতে পারে তাহলে কি হবে ভেবে দেখছেন?""

"" শোন রিমা ছেলে মেয়ে কেউ এখন ছোট নেই সবাই বড় হয়ে গেছে তারা এখন প্রতিষ্ঠিত ৷ নিজেরা নিজেদের ভালো মন্দ যখন বুঝে তখন আমাকে ও বুজবে...""

"" রাইহান ভাই আমার মনে হয় না রিদ আমাকে মেনে নিবে..""

"" এটা নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবে না তুমি তোমার কাজ টা চালিয়ে যাবে আমার বউ হওয়ার নাটক টা যেন রিদ আবিদ বা প্রিয়ন্তি কেউ না ধরতে পারে  ৷ ওকেও বুজতে হবে চোখের সামনে নিজের স্বামীকে অন্য কোন মেয়ে সাথে দেখলে কেমন লাগে ৷ কথায় আছে না হাতে না পারলে ভাতে মারো ঠিক এই কাজটাই করবো আমি৷

"" আপনি যা ভালো মনে করেন করুন তবে দেখবেন আমার বোনটাকে এতোটা কষ্ট দিবেন না যাতে ও ভিতরে ভিতরে শেষ হয়ে যায়৷""

"" হুম""

এদিকে রিয়ানা বেগমের জ্ঞান ফিরতে  হাউমাউ করে কাঁদতে লাগলো...

"" প্রিয়ন্তি আমার সব শেষ হয়ে গেল ৷ সব শেষ হয়ে গেল ৷""

"" কেঁদো না খালামনি সব ঠিক হয়ে যাবে ""

"" কিচ্ছু ঠিক হবার নয় প্রিয়ন্তি রিদের বাপ আমাকে ডিভোর্স দিয়ে আমার-ই বোন রিমা কে বিয়া কইরা আনছে ৷""

"" শান্ত হও খালামনি আমি খালুর সাথে কথা বলবো তুমি ভেবো না ""

"" তুই সত্যি কথা বলবি প্রিয়ন্তি?""

"" হুম বলবো তুমি চুপটি করে শুয়ে থাকো আমি এখুনি আসছি..""

প্রিয়ন্তি দ্রুত রুম থেকে বের হয়ে রায়হান আহাম্মেদ এর সামনে এসে দারায়....

আচমকা প্রিয়ন্তি সামনে এসে দারাতে রিমা রায়হান দুজনে ঘাবড়ে যায় এটা ভেবে প্রিয়ন্তি না আবার তাদের কথা শুনে ফেলে.......

প্রিয়ন্তি রিমার দিকে এক নজর তাকিয়ে হুট করে বলে ওঠে.....
Author, Publisher & Developer

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

উফ!
মনে হচ্ছে আপনার ইন্টারনেট সংযোগে কিছু সমস্যা আছে। অনুগ্রহ করে আগে আপনার ইন্টারনেটের সংযোগ ঠিক করুন এবং তারপর আবার ব্রাউজিং শুরু করুন৷
AdBlock সনাক্ত করা হয়েছে!
আমরা শনাক্ত করেছি যে আপনি আপনার ব্রাউজারে অ্যাডব্লকিং প্লাগইন ব্যবহার করছেন৷ আমরা আপনাকে আপনার অ্যাডব্লকিং প্লাগইন বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করছি, কারন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আমরা যে রাজস্ব আয় করি তা এই ওয়েবসাইট পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হয়।