শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০৮)

বাসায় এসে নিবিড় নিজের রুমের দরজা বন্ধ করে দিল।রহিমা বেগম ফ্রেশ হয়ে কুয়াশাকে ফোন দিয়ে, কেমন আছিস মা?  -জেঠি মা,আজ রাতটা তো আমার কাছে থাকতে…

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০৭)

ডাক্তারের সাথে কথা বলে কুয়াশাকে বিশ মিনিট সময় দেওয়া হলো।হাসপাতালের পোষাক পরিয়ে আইসিইউর ভিতরে নিয়ে গেলেন ডাক্তার পিয়াস।  কুয়াশা আস্তে-আস্ত…

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০৬)

রহিমা বেগমের শ্বাস-প্রশ্বাস হচ্ছে,,নিজের চোখকে তো অবিশ্বাস করা যায় না।আমার নিজের ছেলে হয়ে ও এইসব মন-মানসিকতা নিয়ে থাকে এইটা ভাবতেই পারছেন…

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০৫)

রুপন্তি নেমে যেতেই নিবিড় আস্তে আস্তে দুই সিঁড়ি নামতেই কুয়াশার বড় ভাবী আসিফাকে উঠে আসতে দেখে থমকে দাঁড়িয়ে, ভাবী আপনি? -ভাইয়া আপনি কী এখন ভ…

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০৪)

কুয়াশা বিড়বিড় করতে করতে দরজা খুলে ভিতরে ঢুকতেই আজমল হোসেন আড় চোখে কুয়াশার দিকে তাকিয়ে আবার পেপারে মনোযোগ দিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দিলো।হালকা…

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০৩)

গাড়ি থেকে নেমেই হসপিটালের ভিতরে ঢুকে গেলো নিবিড়।বিয়ে বাড়ির মতো এখানেও মানুষের আনাগোনা। লাল বেনারসি শাড়িতে একা একটা জাগায় বসে আছে কুয়াশা। …

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০২)

নিবিড়ের দরজা জোরে জোরে ধাক্কানো দেখে নিবিড় ভাবনা থেকে হড়বড় করর উঠে গিয়ে দরজা খুলে রুপন্তিকে হাঁপাতে দেখে,  কি হয়েছে রুপন্তি? রুপন্তি কোনো…

শূণ্যতায় আমি পরিপূর্ণ (পর্ব ০১)

আজ বিদায় দিলাম আমার ছোট্র খেলার সাথী কুয়াশাকে।বিদায় দিলাম তিল তিল করে গড়ে তোলা নিজের ভেতরের স্বত্বাকে।বিদায় দিলাম না বলতে পারা ভালোবাসার …